মন্ত্রগুরু
স্বামী/পতি/প্রেমীক বশীকরণ মন্ত্রঃ
মন্ত্রঃ “ওঁ মামমালিনী ঠঃ ঠঃ স্বাহা”।
বিধিঃ উপরোক্ত মন্ত্রটি মাত্র ১০৮ বার জপেই সিদ্ধি প্রাপ্ত হয়।
প্রয়োগ- ১। গোরোচনা, মাছের পিত্ত একত্রে মিশিয়ে উক্ত মন্ত্রে ৭ বার অভিমন্ত্রিত তার দ্বারা কপালে তিলক কেটে যদি পতির নিকট গমন করা যায় তবে সে তাকে দেখা মাত্রই বশীভূত হয়।
২। উপরোক্ত নিয়মে তিলক কেটে বা হাতের আঙ্গুল দ্বারা স্বামীকে ঈশারা করলেও স্বামী বশীভূত হয়।
৩।কৌন্ডিন্য পক্ষীর মাংস, গাওয়া ঘৃত, দেহের ময়লা উক্ত মন্ত্রে অভিমন্ত্রিত করে যোনিতে লেপন করে সহবাস করলে পতি বশীভূত হয়।
মন্ত্রঃ “ ওঁ নমো মহাযক্ষিনী পতি মে বশ্যং কুরু কুরু স্বাহা।”
১। নিজের ঋতুর রক্ত, কলার রস, গোরোচনা একত্রে মিশিয়ে কপালে তিলক কাটলে এবং পতির সাথে সহবাস করলে পতি চিরকাল তার অনুরক্ত হয়ে থাকবে।
২। মঙ্গলবার একটি গোটা সুপারী নিয়ে উক্ত মন্ত্রে ৭ বার অভিমন্ত্রিত করে মুখে রাখবে। যখন পতি বাইরে যাবে তখন সুপারীটি মুখ থেকে বের করে দুধ ও পদ্দা/গঙ্গার জলে ধুয়ে আবার সেই সুপারী উক্ত মন্ত্রে ৭ বার অভিমন্ত্রিত করে সেটি কেটে পান সাজিয়ে স্বামীকে খাওয়াবে এতেও পতি বশিভূত হয়।
৩। লবঙ্গ ও নিজ জিহ্বার মল একত্রে মিশিয়ে উক্ত মন্ত্রে ৭ বার অভিমন্ত্রিত করে স্বামীকে খাওয়ালে স্বামী বশে চলে আসে।
মন্ত্রঃ “ওঁ হ্রীং ক্ষীং লৌহভঞ্জকিনী স্বাহা।”
বিধিঃ সুগন্ধি পূস্প, ধুপ, দীপ ও নৈবেদ্য বা অন্ন দ্বারা একটি সরা পূর্ন করে চৌমাথা রাস্তায় রেখে, এক বৎসর প্রত্যহ উক্ত মন্ত্র ১,০০৮ (এক হাজার আট) বার করে জপ করে সিদ্ধ করতে হবে। তারপর উক্ত মন্ত্র জপ করে এবং তা কাগজ বা ভোজ পাতায় লিখে যার ঘরে ফেলবে সেই পুরুষ বশীভূত হবে।
(ক) মনঃশীলা, কুঙ্কুম, শ্বেত সরিষা, বচ, লক্ষ্নী তিলক কুড়, দেবদারু, রক্তচন্দন ও নিজের রক্ত একসংগে বেটে সকালে স্নান করে পূর্বমুখে বসে শুদ্ধ ভাবে লক্ষ্ণী দেবীর পূজা করি, কপালে তিলক ধারন করলে এবং বাঁ হাতে লেপন করে স্বামীর প্রতি দৃষ্টিপাত করলে সেই পুরুষ বা স্বামী দাসের ন্যায় বশীভূত হয়।
মন্ত্রঃ “ওঁ রক্তচামুন্ডে পতিং মে বশমানয় নমঃ ওঁ হ্রীং হ্রীং হ্রীং ফট।”
(খ) শ্বেত অপরাজিতার মূল তুলে গোরোচনাসহ পেষন করে কপালে তিলক ধারন করে স্বামীর কাছে গেলে স্বামী তার বশীভূত হবে। তার আগে উপরোক্ত মন্ত্র ১০,০০০(দশ হাজার) বার জপ করে সিদ্ধ হতে হবে।