রুজী-রোজগারেঃ
কোন ব্যক্তি যদি গরিব হয়ে যায় বা আর্থিক ভাবে সংকটের মধ্যে পড়ে, তবে সে সূরা ফাতেহা যে কোন চন্দ্র মাসের প্রথম শনিবার থেকে আরাম্ভ করবে- শনিবার নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট আসনে বসে ৭০ বার এই সূরা একান্ত মনে এমন স্বরে পড়বে যেন সে নিজে কানে শুনতে পায়, রবিবারে একই স্থানে একই আসনে বসে পড়বে ৬০ বার এভাবে পড়তে থাকবে – পরবর্তি শুক্রবার পড়বে ১০ বার। এই আমলটি পাক পবিত্র অবস্থায় এবং কোন গুরু/ওস্তাদ/পীর/ওলামা’এর কাছ থেকে এর জন্য অনুমতি প্রাথনা করে নিবে। তাহলে অবশ্যই তার আর্থিক সংকট থেকে মুক্তি মিলবে।। সে কখনও কারও কাছে অর্থের জন্য হাত পাতবে না।।
প্রবল জ্বরের জন্যঃ
কাচের গ্লাসে কিছু পানি হাতে নিয়ে ৪০ বার সূরা ফাতেহা পাঠ করে ফু দিবে। এরপর সেই পানি কিছু রোগীর মুখে ছিটিয়ে দিবে এবং কিছু পানি রোগীকে খাওয়ায়ে দিবে এতে করে অবশ্যই যত প্রবল জ্বর হোক না কেন কিছুক্ষনের মধ্যেই ছেড়ে যাবে।। তবে তার আগে অবশ্যই সাধককে অনুমতি প্রাপ্ত হতে হবে।।
সমস্যা সমাধানেঃ
ফজরের সুন্নত ও ফরজের মধ্যোবর্তি সময়ে যদি কোন ব্যক্তি বিধিমত সূরা ফাতেহা ৪০ বার পাঠ করে এবং নিজের মনের কামনা প্রার্থনা করে তবে তা যত জটিল’ই হোক না কেন, স্রষ্টার কৃপায় তা পূরণ হয়ে যাবে।।
স্মরণ শক্তি বৃদ্ধির জন্যঃ
প্রতিদিন আছর নামাজ বাদ যদি কোন ব্যক্তি সূরা ফাতেহা ৪১ বার খাছ দিলে বিধিমত তেলাওয়াত করে তবে সে কখনও কোন কিছু ভুলে যাবে না।। এই আমল একাধারে ৪১ দিন করা জরুরী।।