মোহম্মদী বীর সাধনাঃ
এটি একটি অত্যন্ত সরল, নির্ভূল মুসলমানী সাধনা। এটা সফল হলে মোহাম্মদ বীর প্রকট হয়ে সাধকের সকল ইচ্ছা পূরন করে। এটি একটি এমন সাধনা যা সকল ধর্মের লোকই করতে পারে। এটি মুসলমানদের প্রধানতম ও সবচাইতে শক্তিশালী দেবতা / নবী / রাসুল। এই পয়গম্বর অত্যন্ত শাক্তিশালী, সরল ও দয়ালু। এই দেবতা মাত্র ২১ দিনের সাধনাতেই প্রকট হয়। মুসলিম কিছু তন্ত্র আছে যেগুলোতে আর কম সময়েই প্রকট হওয়ার বিধান আছে, তবে সে গুলো শুধু মাত্র মুসলমান ধর্মের লোকদের জন্যই সিমাবদ্ধ, তাই সেগুলো পর্যায়ক্রমে পরবর্তিতে দেওয়া হবে।।
সাধনা বিধিঃযে কোন শুক্রবার রাতে স্বচ্ছ সাদা বস্ত্র পরে নিচে টাকনুর উপর পর্যন্ত এবং শরির ঢাকা থাকে এমন ভাবে পড়তে হবে, মাথায় জালিদার টুপি পড়তে হবে। সাধক হাটু গেরে যমিনে জায়নামাজ বা মোটা পবিত্র কাপরের টুকরো (৩-2 হাত )বিছিয়ে বসতে হবে। এবার ঘরকে সুগন্ধি ময় করতে লোবানের ধুপ দিবে আতর ছিটাবে এবং গোলাপজ্বল মাঝে মাঝে ঘরে ছিটাতে হবে, ঘর অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্য ও জনশুন্য হতে হবে। ঘরে কিছু কর্পূর ছিটিয়ে রাখলে আরও সুগন্ধিময় হয়।। এবার প্রতিদিন নিন্ম মন্ত্র ২১ বার করে পড়তে হবে। একাগ্রচিত্তে তার ধ্যন করে ২১ লোবানের আহুতি দিলে। ২১ দিনের মধ্যেই মোহাম্মদ পীর হাজীর হবে।। তখন তার কাছে যা চাইবার চাইতে পারবে।সাধনা করার সময় নতুন মাটির চেরাগে সুগন্ধি তৈলের প্রদীপ জ্বালীয়ে সামনে রাখবে।।
পাঁচ ঘুংঘরা কোট জঞ্জীর,
জীস পর খেলে মোহম্মদা বীর,
সওয়া মন কা তীর,
জীস পর খেলতা আয়ে মোহম্দা বীর,
হাত পৈর কী খাবে,
পীর সুখী নদী বহাবে,
নীর নীলা ঘোড়া নীলী জীন,
জিস পর চঢ়ে মুহম্মদা বীর,
সওয়া সের কাপীসা খায়,
অস্কী কী খবর লগায়ে মার-মার করতা আয়ে,
বাঁধ-বাঁধ করতা আয়ে,
ডাকিনী কো বাঁধ কুবা-বাবড়ী সেলাবো,
সোতী কোলাবো, পীসতী কো লাবো,
পকাতী কোলা লাবো,
জল্দী জাবো হযরত ইমাম হুসৈন কী
জাংঘ সে নিকাল কর লাবো,
বীবী ফাতমা কে দামন মে খোল কর লাবো
নহী তো মাতা কা চুথা দুধ হারাম করে ….সাধকের নাম…।।”
দ্রঃব্যঃ মন্ত্রটি যে কোন শুভ রাত্রে প্রথমেই মুখস্ত করে নিতে হবে।।