বশীকরণ অপভ্রংশ মন্ত্রঃ
প্রদীপে রহিয়া তেল মিটি মিটি জ্বলে
মুখে দিলে সেই তেল রত্নসম জ্বলে।
নরসিংহ রায় তুমি কোথায় আছহ
তোমার মন্ত্রের বীঙ্গ হেথায় থোয়হ
নরসিংহ রায় বলে ভয় কিবা তোমা
মহীর মধ্যে বল কেবা ছারা আমা
অমুকার কুজ্ঞান ছাড়াইব সুখে
তিলপটি যদি দাও অমুকার মুখে
বশীভূতা হয়ে সে থাকে চিরকাল
আমাকে ভজনা করি কাটাবে যে কাল
কার আজ্ঞে
নরসিংহ রায়ের আজ্ঞে
দক্ষিণা কালিকার আজ্ঞে
আমার এই মন্ত্র যদি নড়ে
তবে কালিকার বামপদে ঠেকে।।
বিধিঃ প্রথমত গুরুর অনুমতি নিয়ে এই মন্ত্রটি কোন শুভ মুহুর্তে পর্যাপ্ত পরিমানে জপ করে মুখুস্ত করতে হবে। এর পর যখন কাজে লাগাবে – কোন শুভ দিন দেখে ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠে বিছানায় বসে বাম হাতে সরিষার তৈল নিয়ে তার উপর উক্ত মন্ত্র তিনবার পাঠ করিবে। পরে পূনরায় উক্ত মন্ত্র তিনবার পড়িয়া ঐ তৈল মুখে ও চুলে মাখাইয়া ঘরের বাইরে যাইবে এবার নিচু মুখে গিযে যে স্ত্রী বা পূরুষকে দর্শন করিবে সেই সাধকের বশে চলে আসবে এমন কি কোন বাঘ সিংহ সাপ বা কুকুর হলেও তার বশে চলে আসবে।
বিঃ দ্রঃ উপরোক্ত মন্ত্রের যেখানে “অমুকার” শব্দটি আছে সেখানে আকাঙ্খিত ব্যক্তির নাম উচ্চারন করতে হবে।
বিঃ দ্রঃ উপরোক্ত মন্ত্রের যেখানে “অমুকার” শব্দটি আছে সেখানে আকাঙ্খিত ব্যক্তির নাম উচ্চারন করতে হবে।