নিশ্বাষ প্রশ্বাসের গোপন রহস্য
আমরা আমাদের জীবন বাঁচাতে নিশ্বাষ গ্রহন করি এবং দেহের প্রয়োজন মিটিয়ে প্রশ্বাস ছাড়ী এই ছাড়া আর নেওয়া যে প্রতিদিন কতবার হয় তার হিসাব আমরা রাখি না।
জীবিত প্রতিটি প্রানী বেঁচে থাকার জন্য নিশ্বাস গ্রহন করে।প্রাকৃতিক এই নিয়মের বাইরে কেহই নয়। কিন্তু একমাত্র মানুষের নিশ্বাস প্রশ্বাসে প্রকৃতির এক আস্চার্য গুপ্ত রহস্য লুকায়িত। যেমন আমাদের নাকের ফুটো (ছিদ্র) দুটি এর দুটি দিয়েই আমাদের নিশ্বাস যাওয়া আসা করে কিন্তু কখনও কি খেয়াল করেছেন ? সাধারনত দুটো ফুটোদিয়ে এক সংগে সমান ভাবে নিশ্বাস যাওয়া আসা করে না। কোন টা দিয়ে বেশি এবং কোনটা দিয়ে কম। আবার হয়তো কখন কখনও দুটো দিয়ে সমান বের হতে পারে। এই কম ও বেশির একটি নাম আছে। যেমন যখনঃ-
ডান নাক দিয়ে জোড়ে বেড় হবে বাম নাক দিয়ে আস্তে তখন = সূর্য সূর,
আবার
বাম নাক দিয়ে জোড়ে বেড় হবে ডান নাক দিয়ে আস্তে তখন = চন্দ্র সূর,
আবার
যখন ডান বাম দু-দিক দিয়েই সমান তালে আসা যাওয়া করবে = সম সূর,
এই তিনটির তিন রকম মানে আছেঃ
দেখার নিয়ম ডান হাতের পিঠ নাকের সামনে ধরুন এবার নিশ্বাষ ছাড়ুন তাহলে বুঝতে পারবেন। আপনার কোন সূর চলছে।।
কোন কাজে রওনা দেওয়ার সময়, শুভ কাজে হাত দেওয়ার সময়, স্ত্রী সহবাস করার সময়, দুরের যাত্রায় বেড় হওয়ার সময়ে এক কথায় কোন কাজ শুরু করার সময় যদি দেখেন আপনার সূর্য সূর চলছে তবে নির্দিধায় তা করতে পারেন আপনি সফলকাম হবেন 100%।
আর যদি দেখেন চন্দ্র সূর চলছে তবে সেখানে যাওয়া বা কাজটি করা থেকে বিরত থাকুন কারন সেখানে হানী হওয়ার সম্ভবনা 99%। তবে নেহায়েতই যদি খুব জরুরী হয় তবে কিছুক্ষন অপেক্ষা করে তার পর সূর পরিবর্তন হলে কাজ শুরু করতে পারেন।।
এমনি ভাবে যখন আপনি কোন দোওয়া তাবিজ বা মন্ত্র পাঠ করছেন তখন তার আগে অবশ্যই সূর দেখে নিন।