আনন্দময় জীবনের খোজে, স্বপ্ন পূরনের অঙ্গিকার নিয়ে, ঝামেলা ও দুশ্চিন্তা ময় জীবন থেকে একটু দুরে আপনাকে বিচরন করাবো, স্বপ্নীল অনুভুতিতে ভরে উঠবে আপনার হৃদয় ময়। আপনাদের মনো দৈহিক, পারিবারিক, সামাজিক সমস্যা গুলোর সমাধান দিতে আমরা নিরলোস কাজ করে যাচ্ছি, আমরা আজ যে বিষয়টি নিয়ে পোষ্ট করছি তা ইদানিং সময়ে আমাদের কাছে আসা সর্বাধিক ক্লাইন্টের সমস্যার মধ্যে একটি বড় সমস্যা অনেকে আমাদের কাছে যানতে চাইছে, তাদের দুর্ভাগের অবসান ঘটানো সম্ভব কি না, আসলে মানুষের জীবনে একটি নাটকিয় ঘটনাপ্রদ একটি বিষয়, এখানে কখন সু-সময় কখন বা দুঃসময় চলতেই থাকে তবে কিছু কিছু মানুষের দুর্দিন যেন তাদের পিছ ছারতেই চায় না, নিখুত ভাবে একটি ভালো কাজ করলেও দেখা যায় তার ফলাফল সম্পূর্ণ উল্টো হয়ে ধরা দেয়, আপনি হয়তো খুব ভালো পরিক্ষা দিলেন রেজাল্ট দেখে আপনার নিজেরই চক্ষু চরক গাছ, আপনার সাথে র্দিঘ্যদিনের সর্ম্পক্য রয়েছে একটি ছেলে বা মেয়ের হটাৎ কোন কারন ছাড়াই সে আপনাকে ফেলে অন্যের টানে চলে গেল, আপনার সুখের সংসারে হটাৎ করে কালো মেঘের ঘনঘটা দেখা দিয়েছে, এমন হাজারো সমস্যা যা আপনাকে গিলে খাচ্ছে এসবের পিছনে অনেক কারন থাকতে পারে তবে সব চাইতে যে বিষয়গুলো গুরুত্বর্পূন সেগুলো হচ্ছে-প্রথমত নজর দোষ, দ্বিতীয়ত গ্রহদোষ, তৃতিয়ত কর্মফল। আসলে এসব আমরা যদি একটু বুঝে শুনে চলি তাহলে এই সমস্যাগুলোরে অনেকাংশেই প্রতিরোধ করা সম্ভব আবার প্রতিকার করাও সম্ভব। অনেকে তন্ত্রবিদ্যার উপর বিশ্বাষ বা আস্থাই রাখে না। কিন্তু এটা এখন বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত যে মানুষের চোখের চাহুনির একটি বিশাল প্রভাব পড়ে মানুষের জীবনে, পার্শ্ববর্তি দেশ ভারত চিন হতে শুরু করে পশ্চিমা দেশগুলোতেও এখন এই নজর দোষ ও এ থেকে মুক্তির বিভিন্ন তদবীর বা উপায় বের করা হয়েছে। এরপর আসছি গ্রহদোষ নিয়ে আমরা জানি আমাদের পৃথিবী নামক গ্রহটিকে ঘিরে আরো অশংখ্য গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র ঘুরে বেরাচ্ছে, আর এ সবের প্রতক্ষ্য ও পরক্ষ প্রভাব আমাদের পৃথিবীতে ব্যপক ভাবে রয়েছে যা আমাদের জীবনের সাথেও সর্ম্পূনরুপে জরিত। আমরা প্রাচীন কাল থেকেই তান্ত্রিক জগত বা জ্যোতিষ শাস্ত্রে এই গ্রহ নক্ষত্রের প্রভাব সর্ম্পক্যে জেনে আসছি, একটি মানুষকে রাস্তার ভিক্ষুক থেকে সর্ব্বাধিনায়ক, আবার সন্মানের চরম সিমা থেকে রাস্তার ভিক্ষুক বানাতে যার অবদান অপরিসিম। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় আমাদের কিছু দৈনন্দিন জীবনের ছোট খাটো কাজের ভুল যা আমাদের অজান্তে অবহেলায় হয়ে যায় বা ঘটে যায়, যার খেশারত আমাদের দিতে হয় পরবর্তীতে করায় গন্ডায় অনেক, আমাদের জীবনে এমন অনেক বিষয় আছে যা আমরা প্রতিনিয়ত করেই চলছি আবার প্রতিনিয়ত তার ফল ভোগ করছি এই বিষয়টি নিয়ে বিস্তর একটি পোষ্ট পরবর্তীতে আপনাদের সামনে তুলে ধরার ইচ্ছা পোষন করছি। আজ আমরা আপনাকে সাধারন নজর দোষ কাটানোর জন্য কি করবেন কোথায় যাবেন তা বলবো। এই প্রকৃয়া আজ হতে নয় অনাদী কাল হতেই চলে আসছে যেমন ছোট বেলায় অনেকে দেখেছেন ছোট্ট বাচ্চার কপালে কাজলের কালো বড় টিপ দেওয়া বা শরীরের কোথাও কাজলের ফোটা দেওয়া, কিছু কিছু গ্রাম গঞ্জে দেখা যায় অনেক ফলবান বৃক্ষে গরুর দাতের পাটি ঝুলছে, কোন বাস ট্রাক বা ছোট যান বাহনের পিছনে ছেড়া জুতা বেধে দেওয়া আছে, অনেকেই দেখেছেন বাচ্চাদের পেট খারাপ হলে শুকনো মরিচ পুরতো আগের নানি দাদি রা, আবার মাটির হাড়ীতে পাটের দড়ী দিয়ে আগুন লাগিয়ে পানিতে ডুবিয়ে রাখতো এমনি হাজারো নিয়মা বলি অঞ্চল ভেদে ভিন্ন ভিন্ন বিষয় চোখে পরতো যা এখন প্রায় আমাদের দাদি নানিদের সাথেই হারিয়ে গেছে কিন্তু তৎকালিন সমস্যাগুলো এখনো রয়েছে আমাদের মাঝে। আপনারা যদি কখনো কোন উদ্ভট কোন সমস্যায় বা এমন কোন অসুখে পরেন যা সাধারন কিন্তু সাধারন চিকিৎসায় দুরিভুত হচ্ছে না তবে ধরে নেওয়া যায় যে হয়তো নজর দোষের কবলে পরেছেন, এমনি বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে উপরে উল্লেক্ষিত বিষয়গুলো দ্রষ্টব্য। আপনাদের এ ধরনের সমস্যার জন্য আমাদের টোটকা পেইজটাতে বেশ কিছু টোটকা প্রদান করা আছে যা আপনি খুব সহজেই বাড়ীতেই করতে পারবেন এবং সমস্যা থেকে দুরে থাকতে পারবেন নতুবা আমাদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমেও আপনার সমস্যার সমাধান নিতে পারেন।। ভালো থাকবেন সকলেই।।