টোনা – টোটকা (শিঘ্র প্রভাবশালী)
Ø সুপারী গাছে জন্মানো পরগাছাকে শতভিষা নক্ষত্রে মন্ত্র দ্বারা সিদ্ধ করে ও পিষে গরুর দুধে মিশিয়ে নিয়মিত খেলে যৌবন ধরে রাখা যায়।
Ø হস্তা নক্ষত্রে রবিবার পবারের শিকড় হাতে ধারন করে যদি কোনও ব্যক্তি জুয়া খেলে তবে সে অবশ্যই জিতবে-গুরু অনুমতি আবশ্যক।
Ø অত্যাধিক খুশিতে যদি কোন স্ত্রীর চোখ থেকে জল বেরিয়ে আসে এবং সেই জল কোনও দুখি স্ত্রী চেটে খেয়ে নেয়, তবে তার দুঃখ দুর হয়। এই দুঃখ আর্থিক, মানষিক, শারীরিক যা-ই হোক না কেন।
Ø রবিপূষ্য নক্ষত্রে লাজবতীর পঞ্চাঙ্গ নিয়ে ছায়ায় শুকিয়ে নিতে হবে। এবার যে ব্যক্তি কিছুদিক আগে নিখোজ হয়েছে তার কাপড়ে উক্ত লাজবতী বেঁধে তিনদিন ধরে রেখে দিলে নিখোঁজ ব্যক্তি শীঘ্র ঘরে ফিরে আসে।
Ø শরৎ-পূর্নিমায় ব্রাহ্মীর রস, বচ, কপিলা গাইয়ের দুধের ঘি এই তিন বস্তু সমান মাত্রায় মিশিয়ে কাঁসার থালায় ছড়িয়ে রাখতে হবে। এর উপর অশ্বগন্ধা দিয়ে “ওঁ হ্রীং শ্রীং ব্লুং বদ বদ বাগবাদিনী” লিখে চাঁদ উঠলে তার জোছনায় সারা রাত থালাটাকে একটা উচু তাকের উপর রেখে প্রতিদিন তার থেকে অল্প অল্প খেলে বুদ্ধি বাড়তে থাকে।
Ø হরিবাস, অশ্বগন্ধাকে কলার রসে নিয়ে গোরোচনের সঙ্গে পিষে তিলক কাটলেও বশীকরণ হয়।
Ø তুলসী বীজ চূর্ন, সহদেবীর শিকড়ের রসে মিশিয়ে রবিবার দিন পিষে তিলক কাটলেও বশীকরণ হয়্
Ø মৈনসিল, সিংগরফ, গোরোচনাকে ভৃংগরাজের রসে পিষে যাকে বশ করতে চান তার নাম লিখে আগুনে গরম করলে সে বশীভূত হয়।
Ø শ্রাবণা নক্ষত্রে আমলার শিকড় নাগরবেলের রসে রেখে পান করলে স্ত্রী নবযৌবনা হয়।
Ø জ্যেষ্ঠা নক্ষত্রে জাম গাছের শিকড় কাছে রাখলে রাজ সম্মান পাওয়া যায়।– গুরুর অনুমতি আবশ্যক।