পৃথিবীতে যে ব্যক্তি ভালোবাসা বা প্রেম পায় নি তার মত অভাগা আর নেই, সে পৃথিবীর এক তৃত্বীয়াংশ সুখ থেকে বঞ্চিত, আবার যে ব্যক্তি ভালোবাসা পেয়ে হারিয়েছে তার মত অভাগাও আর কেউ নেই। এমন কোন কষ্ট বিশ্বব্রহ্মান্ডে নেই যা একজন প্রেমহারা প্রেমীকের অন্তরে কষ্টের চাইতে বড়। হাজার বছর ধরে তাই চলে আসছে যেন এই সমস্যার সমাধান করা যায়। টাকা পয়সা দিয়ে একটি দেহ পাওয়া যায় তা হোক পুরুষ বা নারী যে কারও কিন্তু ভালোবাসা পাওয়া কোন কিছুর বিনিময়ে সম্ভব নয়। এরফলেই সৃষ্টি হয়েছে বশিকরণ শাস্ত্র যা দিয়ে অনেকাংশে মানুষের হারানো প্রেম কে ফিরে পাওয়া যায় বা যারা ভালোবাসা পায় নি তাদের মনের আশা পূর্ন করা যায় কিন্তু শতভাগ যে যায় তা কিন্তু নয়- অনেকাংশে যায়। আমাদের চেষ্টা সে সকল মানুষের জন্য যারা হয়তো মনপ্রান দিয়ে একজনকে প্রত্যাশা করে কিন্তু সেই প্রত্যাশিত মানুষটি তাকে অবজ্ঞা করে আবার অনেকে হয়তো ভালোবাসার মানুষটিকে যথাসময় মুল্যায়ন না করার ফলে এক সময় তাকে হারিয়ে দিক বিদিক জ্ঞানশুণ্য হয়ে যায়। তাদের কে আমরা সাহায্য করতেই বাংলাভাষায় আমাদের এই প্রয়াস । এখানে যে পোষ্টগুলো দেওয়া আছে তা একসময় এই সকল কাজে ব্যবহৃত হত কিন্তু বর্তমান সময় আর এগুলো ব্যবহার করা তেমন সহজ সাধ্য বিষয় নয়। বর্তমান যুগে মানুষের ধর্য্য ও সময় দুটি-ই কম এরজন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নিত্যনতুন তন্ত্রিকতার উদ্ভব হয়েছে মানুষের মনোকামনা পুর্তির জন্য বর্তমান সময় উপযোগি বিধি বিধান চালু হয়েছে সে গুলো দিয়েই আমরা আমাদের কার্যক্রম চালিয়ে থাকি আপানাদের প্রয়োজনে অবশ্যই যোগাযোগ করার আহ্ববান রইলো।
বিধিঃ চৌলাই এর বীজকে রাতে পানে মুড়ে নিজের মুখে রাখতে হবে। সকালে এটি মাটিতে পুঁতে দিতে হবে। একে চৌলাইয়ের শাক ঘি ও ভাতের সাথে যে অবিবাহীতা যুবতীকে খাওয়াবে সে-ই বশ হবে।
বিধিঃ শনিবার দিন সিন্দুর রঙ্গের কোনও প্রতিমা পূজাঁ করে মুর্তিতে সিন্দুর লাগেয়ে ৩১ দিন ধরে ত্রাটক করতে হবে ও কার্য সিদ্ধি হবার প্রাথর্না জানাতে হবে। এবার কোনও চৌরাস্তা থেকে ধুলো এনে আজ্ঞাচক্রে টিকা লাগিয়ে কাঙ্খিত ব্যক্তির নিকট গেলে সে অবশ্যই বশীভূত হবে।