মন্ত্রগুরু
টোটকা
“ওঁ নমো ভগবতে রুদ্রায় সর্ব্ববদনী ত্রৈলোক্য কাস্তরনী হুং ফট্ স্বাহা”
Ø চকোড়ার চারার শিকড় হস্তা নক্ষত্রে এনে উপরক্ত মন্ত্রোচ্চারন করে তা সিদ্ধ করে ডান বাহুতে ধারন করলে সাধক দ্যুতক্রীড়ায় সাফল্য লাভ করে।
Ø রবিপূষ্য যোগে চামেলির শিকড় তাবিজে ভরে বাহুতে ধারন করলে সাধকের শত্রুরা পরাজিত হয়।
Ø অশুভ গ্রহ থেকে রক্ষার জন্য ডালিম গাছের পরগাছা জোষ্ঠা নক্ষত্রে ধারন করতে হয়।
Ø খেজুর গাছের পরগাছা যদি মূলা নক্ষত্রে উপরক্ত মন্ত্র উচ্চারন করে সিদ্ধ করে নিয়ে ডান বাহুতে ধারন করা যায় তবে সাধকের শত্রুরা বশ মানে।
Ø ডান বাহুতে পূর্বা গাছের পরগাছা পূর্বাষাড়া নক্ষত্রে মন্ত্র উচ্চারন করে সিদ্ধ করে ধরন করলে প্রত্যেক কাজে সফলতা আসে।
Ø খচ্চরের দাঁত পকেটে রাখলে কখনই আর্থিক সংকটে ভুগতে হয় না। সেই ব্যক্তি ধনবান না হলেও কখনও অর্থের অভাব হয় না।
Ø উপরক্ত মন্ত্রদ্বারা যদি থুহর-এর পরগাছা সিদ্ধ করে ধারন করা যায় তবে সাধকের বাক সিদ্ধি প্রাপ্ত হয়। এবং তার কথার প্রভাব অন্যের উপর জোড়ালো ভাবে পড়ে।
Ø কার্পাসের পরগাছা ভরনী নক্ষত্রে তান্ত্রিক উপায়ে ধারন করলে, সাধক অনেক ক্ষেত্রে অদৃশ্য হওয়ার ক্ষমতা লাভ করে।
Ø বেল গাছের পরগাছা আশ্বিনী নক্ষত্রের পূর্বে উপরক্ত মন্ত্রে সিদ্ধ করে বিধিমত এনে তা পূনরায় মন্ত্র অভিমন্ত্রিত করে হাতে বাধলে সাধক লুপ্ত বিদ্যায় পারদর্শিতা লাভ করে।
Ø যদি কোন ব্যক্তি নিজের ডান বাহুতে করবীর পরগাছা অনুরাধা নক্ষত্রে এনে ধারন করে তবে তার শত্রুও মিত্র হয়ে যায়।